ক্যাপসুল
হলি ডায়কিউর
ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রক
Holy Dicure (Capsule) ৳ 1000.00 |
"Holy Dicure" herbal preparation of GK Pharma (unani) Limited has been accepted in the International Diabetic Federation (IDF) Congress 2017. It is an unique unani anti-diabetic medicine, which helps diabetic controll without side effect.
ডায়বেটিস বা বহুমূত্র নিয়ন্ত্রক এবং ইনসুলিন নিঃস্বরণকারক।
ডায়বেটিস বা বহুমূত্র নিয়ন্ত্রক এবং ইনসুলিন নিঃস্বরণকারক।
Product Description
ক্যাপসুল
হলি ডায়কিউর
ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রক
জেনেরিক নামঃ কুরছ জিয়াবিত
উপাদান সমূহঃ
প্রতি ৫০০ মিগ্রা ক্যাপসুলে নি¤œলিখিত উপাদান গুলোর সক্রিয় নির্যাস রয়েছেঃ
ভেষজ ও খনিজ নাম পরিমান
আরবী গাম ১৭১ মিগ্রা
বংশলোচন ১১৮ মিগ্রা
চুকা পালং বীজ ৭৯ মিগ্রা
গুড়মার বুটি ৫৫ মিগ্রা
শিলাজতু (শোধিত) ৩৫ মিগ্রা
কুশ্তা খুবছুল-হাদীদ ১২ মিগ্রা
কুশ্তা বয়জা ১৪ মিগ্রা
কুশ্তা মারওয়ারীদ ৮ মিগ্রা
এবং অন্যান্য সহায়ক উপাদান প্রয়োজনমতো
সূত্রঃ কুরছ জিয়াবিত
বাংলাদেশ জাতীয় ইউনানী ফর্মুলারী- ২০০৯।
ইউনানী ঔষধ।
কার্যকারিতাঃ ডায়বেটিস বা বহুমূত্র নিয়ন্ত্রক এবং ইনসুলিন নিঃস্বরণকারক।
ডায়জামিন-এর বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণ তথ্যঃ ডায়কিউর ক্যাপসুল বিভিন্ন ভেষজ ও খনিজ উপাদানের সমন্বয়ে তৈরী। ইহার ভেষজ উপাদানের মধ্যে রয়েছে- গুড়মার পাতা, বংশলোচন, বাবলা গঁদ এবং খনিজ উপাদানের মধ্যে রয়েছে- শিলাজতু, যর্মুরদ, মারওয়ারীদ ইত্যাদি। এ সমস্ত উপাদানে রয়েছে বিভিন্ন প্রকারের এলকালয়েড, ভোলাটাইল অয়েল, ফিক্সড অয়েল এবং তিক্ত উপাদান যা কার্বোহাইড্রেট শোষণ করার জন্য খুবই কার্যকর। ইহাতে ব্যবহৃত গুড়মার বুটির (Gymnema sylvestre) সক্রিয় উপাদান মুসহবসরপ ধপরফ ইনসুলিন উৎপাদনকারী বিটা কোষের সংখ্যা বৃদ্ধি করতে পারে। জিমনেমিক এসিড এর গঠনের সাথে গ্লুকোজ অণুর মিল থাকায় পরিশোষণ (absorption) কিংবা মিষ্টি স্বাদ উদ্রেক করতে গ্লুকোজ কোষের যে রিসেপ্টারে সংযুক্ত হয়, জিমনেমিক এসিডও সে রিসেপ্টরের সাথে প্রতিযোগীতামূলকভাবে আগে গিয়ে সংযুক্ত হয়। ফলে জিমনেমিক এসিড ও গ্লুকোজ একই সাথে উপস্থিত থাকলে গ্লুকোজের মিষ্টি স্বাদ অনুভূত হয় না এবং সঠিকভাবে অন্ত্র থেকে শোষিত হয়ে রক্তে দ্রুত যেতে পারে না। সুতরাং রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা সঠিক থাকে। এছাড়া ডায়কিউর-এ ব্যবহৃত বংশলোচন (Bambusa bambos) এর মূল উপাদান অর্গানিক সিলিকা। ইহা রক্তের গ্লুকোজ, কোলেষ্টেরল ও ট্রাইগ্লিসারাইড এর মাত্রা কমায় এবং লিভারের সুরক্ষা প্রদান করে।
মাত্রা ও সেবনবিধিঃ
প্রতিদিন ১-২টি করে ক্যাপসুল ২-৩ বার সেব্য। রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ অনুযায়ী ঔষধের মাত্রা নির্ধারণ করতে হবে অথবা রেজিষ্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।
পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়াঃ নির্দেশিত মাত্রায় সেবনে বিশেষ কোন পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয় নাই।
ভেষজ মিথস্ক্রিয়াঃ বিশেষ কোন ভেষজ মিথস্ক্রিয়া পরিলক্ষিত হয় নাই।
সতর্কতাঃ মিষ্টি, মিষ্টিজাত দ্রব্য এবং অতিরিক্ত কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার পরিহার করতে হবে। ঔষধ শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।
পরামর্শঃ দৈনিক খাদ্য তালিকা অনুসরণ করতে হবে।
সংরক্ষণঃ শীতল ও শুষ্ক স্থানে রাখুন। আলো এবং আর্দ্রতা থেকে নিরাপদে রাখুন।
পরিবেশনঃ প্রতি বক্সে ষ্ট্রীপবদ্ধ (১০দ্ধ১০) = ১০০টি ক্যাপসুল ব্লিষ্টার প্যাকে পরিবেশন করা হয়।
তথ্যসূত্রঃ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক অনুমোদিত এবং বাংলাদেশ জাতীয় ইউনানী ফর্মুলারী- ২০০৯ অনুযায়ী উৎপাদিত।
প্রস্তুতকারকঃ
জিকে ফার্মা (ইউনানী) লিমিটেডষ্টেশন রোড, টঙ্গী, গাজীপুর।
জেনেরিক নামঃ কুরছ জিয়াবিত
উপাদান সমূহঃ
প্রতি ৫০০ মিগ্রা ক্যাপসুলে নি¤œলিখিত উপাদান গুলোর সক্রিয় নির্যাস রয়েছেঃ
ভেষজ ও খনিজ নাম | পরিমান |
---|---|
আরবী গাম | ১৭১ মিগ্রা |
বংশলোচন | ১১৮ মিগ্রা |
চুকা পালং বীজ | ৭৯ মিগ্রা |
গুড়মার বুটি | ৫৫ মিগ্রা |
শিলাজতু (শোধিত) | ৩৫ মিগ্রা |
কুশ্তা খুবছুল-হাদীদ | ১২ মিগ্রা |
কুশ্তা বয়জা | ১৪ মিগ্রা |
কুশ্তা মারওয়ারীদ | ৮ মিগ্রা |
এবং অন্যান্য সহায়ক উপাদান | প্রয়োজনমতো |
সূত্রঃ কুরছ জিয়াবিত
বাংলাদেশ জাতীয় ইউনানী ফর্মুলারী- ২০০৯।
ইউনানী ঔষধ।
কার্যকারিতাঃ ডায়বেটিস বা বহুমূত্র নিয়ন্ত্রক এবং ইনসুলিন নিঃস্বরণকারক।
ডায়জামিন-এর বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণ তথ্যঃ ডায়কিউর ক্যাপসুল বিভিন্ন ভেষজ ও খনিজ উপাদানের সমন্বয়ে তৈরী। ইহার ভেষজ উপাদানের মধ্যে রয়েছে- গুড়মার পাতা, বংশলোচন, বাবলা গঁদ এবং খনিজ উপাদানের মধ্যে রয়েছে- শিলাজতু, যর্মুরদ, মারওয়ারীদ ইত্যাদি। এ সমস্ত উপাদানে রয়েছে বিভিন্ন প্রকারের এলকালয়েড, ভোলাটাইল অয়েল, ফিক্সড অয়েল এবং তিক্ত উপাদান যা কার্বোহাইড্রেট শোষণ করার জন্য খুবই কার্যকর। ইহাতে ব্যবহৃত গুড়মার বুটির (Gymnema sylvestre) সক্রিয় উপাদান মুসহবসরপ ধপরফ ইনসুলিন উৎপাদনকারী বিটা কোষের সংখ্যা বৃদ্ধি করতে পারে। জিমনেমিক এসিড এর গঠনের সাথে গ্লুকোজ অণুর মিল থাকায় পরিশোষণ (absorption) কিংবা মিষ্টি স্বাদ উদ্রেক করতে গ্লুকোজ কোষের যে রিসেপ্টারে সংযুক্ত হয়, জিমনেমিক এসিডও সে রিসেপ্টরের সাথে প্রতিযোগীতামূলকভাবে আগে গিয়ে সংযুক্ত হয়। ফলে জিমনেমিক এসিড ও গ্লুকোজ একই সাথে উপস্থিত থাকলে গ্লুকোজের মিষ্টি স্বাদ অনুভূত হয় না এবং সঠিকভাবে অন্ত্র থেকে শোষিত হয়ে রক্তে দ্রুত যেতে পারে না। সুতরাং রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা সঠিক থাকে। এছাড়া ডায়কিউর-এ ব্যবহৃত বংশলোচন (Bambusa bambos) এর মূল উপাদান অর্গানিক সিলিকা। ইহা রক্তের গ্লুকোজ, কোলেষ্টেরল ও ট্রাইগ্লিসারাইড এর মাত্রা কমায় এবং লিভারের সুরক্ষা প্রদান করে।
মাত্রা ও সেবনবিধিঃ
প্রতিদিন ১-২টি করে ক্যাপসুল ২-৩ বার সেব্য। রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ অনুযায়ী ঔষধের মাত্রা নির্ধারণ করতে হবে অথবা রেজিষ্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।
পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়াঃ নির্দেশিত মাত্রায় সেবনে বিশেষ কোন পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয় নাই।
ভেষজ মিথস্ক্রিয়াঃ বিশেষ কোন ভেষজ মিথস্ক্রিয়া পরিলক্ষিত হয় নাই।
সতর্কতাঃ মিষ্টি, মিষ্টিজাত দ্রব্য এবং অতিরিক্ত কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার পরিহার করতে হবে। ঔষধ শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।
পরামর্শঃ দৈনিক খাদ্য তালিকা অনুসরণ করতে হবে।
সংরক্ষণঃ শীতল ও শুষ্ক স্থানে রাখুন। আলো এবং আর্দ্রতা থেকে নিরাপদে রাখুন।
পরিবেশনঃ প্রতি বক্সে ষ্ট্রীপবদ্ধ (১০দ্ধ১০) = ১০০টি ক্যাপসুল ব্লিষ্টার প্যাকে পরিবেশন করা হয়।
তথ্যসূত্রঃ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক অনুমোদিত এবং বাংলাদেশ জাতীয় ইউনানী ফর্মুলারী- ২০০৯ অনুযায়ী উৎপাদিত।
প্রস্তুতকারকঃ
জিকে ফার্মা (ইউনানী) লিমিটেডষ্টেশন রোড, টঙ্গী, গাজীপুর।